রাজধানীর সবুজবাগ ও আদাবর থানা এলাকায় পৃথক ঘটনায় শিক্ষার্থী ও গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম শাহরিয়ার, আর গৃহবধূ মোছা. সুমি আক্তার। তাদের পরিবারের দাবি, তারা আত্মহত্যা করেছেন।
শিক্ষার্থীর চাচা আজিজুল ইসলাম বলেন, আমার ভাতিজা মুগদা রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। সে প্রি টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছে, কিন্তু পরীক্ষায় কিছু সাবজেক্ট খারাপ হওয়ায় অভিমান করে। ফলে নিজ বাসার স্টোর রুমে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
সবুজবাগ থানার এসআই বিমল চন্দ্র পাইন বলেন, আমরা খবর পেয়ে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করি। তিনি বলেন, ওই শিক্ষার্থীর বাসা সবুজবাগের দক্ষিণ মাদারটেকে।
অপরদিকে গৃহবধূ সুমি আক্তারের বড় ভাই আব্দুল মালেক বলেন, আমার বোনের প্রায় পাঁচ মাস আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ লেগে থাকতো। এর ধারাবাহিকতায় তার নিজ রুমের দরজা বন্ধ করে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন ব্যবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আদাবরে স্বামীর সঙ্গে থাকতেন তিনি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন