শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৩ জুলাই, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ফিরে আসুক রচনামূলক প্রশ্নে পরীক্ষাপদ্ধতি
দড়-দুই দশক আগেও দেখা যেহেযে-সকল শিক্ষার্থী মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করত শুধু তারাই পাবলিক পরীক্ষায় পাস/ ভালো ফল করত। দেশের সকল বোর্ডে পরীক্ষায় পাসের হার বর্তমান কালের মতো এত বেশি ছিল না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় নির্ধারিত আসন পূরণ হওয়ার পরও কয়েক হাজার যোগ্য পরীক্ষার্থী ওয়েটিং লিস্টে থাকত।
আর বর্তমানে পাবলিক পরীক্ষায় পাসের হার ৮০ শতাংশের ওপরে থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার পর দেখা যায় বিভিন্ন বিভাগে অনেক আসন খালি থাকে। এ ব্যাপারে শিক্ষক-শিক্ষাবিদরা মত প্রকাশ করেন যে, দেশের শিক্ষানীতি পরিবর্তনসহ নানান কারণে বর্তমান প্রজন্ম প্রকৃত শিক্ষা অর্জন করতে পারছে না। শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, পাবলিক পরীক্ষায় রচনামূলক প্রশ্ন প্রবর্তন করলে এ অবস্থার পরিবর্তন হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাসহ সকল ক্ষেত্রে যোগ্য শিক্ষার্থীর ঘাটতি হবে না এবং দেশের শিক্ষার মান উন্নত হবে। কারণ, রচনামূলক প্রশ্নে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা না করলে পরীক্ষায় পাস করা তাদের পক্ষে কঠিন হবে। পাঠ্যবিষয় মুখস্থ করে না লিখলে বানান ভুল হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে ভেবে দেখার অনুরোধ রইল।
মো. মোরশেদ হায়দার, হোমনা, কুমিল্লা

নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা চাই
পুংলী নদী। টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী উপজেলার সর্ব-পশ্চিমে যমুনা থেকে শাখা হয়ে দক্ষিণ-পূর্বে প্রবাহিত হয়েছে। বিগত দুই বছর নাব্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগে খনন কাজ চলছিল। খননের ফলে নদীটির গভীরতা বা নাব্যতা বেড়েছে। কিন্তু দু’পাড় রক্ষায় বিশেষ কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বহু জায়গায় প্রবল ভাঙন দেখা দিয়েছে। যোকার চর, দশকিয়া, সল্লা, হাতিয়া আনালিয়া বাড়ি, ধলাটেঙ্গর, এলেঙ্গাÍএমনি অনেক এলাকায় ফসলের খেত, ঘরবাড়ি, গাছপালা ব্যাপক হারে বিলীন হয়েছে। বর্ষাকে ঘিরে ভাঙন এলাকার মানুষ খুব আতঙ্কে আছে।
নদীতে এখনো নতুন পানি আসেনি। কারণ হিসেবে নদীর উত্স-মুখে বাঁধ থাকার কথা শোনা যায়। তা ঠিক হলে নদীর ভাঙন বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বাঁধটি থেকে যাওয়া সমীচীন। নদীটির উত্স-মুখে একটি ¯øুইস গেট নির্মাণ করে গতি নিয়ন্ত্রিত করা গেলে নদীপারের মানুষগুলোর সীমাহীন উপকার হতো। সরকার নদী রক্ষায় সচেষ্ট। এ নদীটিকে রক্ষার সঙ্গে নদীপারের মানুষগুলোকেও ভাঙনের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহীনূর আলম, হাতিয়া, কালিহাতী, টাঙ্গাইল

গণগ্রন্থাগার চাই
মাদারীপুর জেলার সদর থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম মোস্তফাপুর। গ্রামটি জনবহুল। শিক্ষার হার প্রায় ৭০ ভাগ। এখানে সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে একটি গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা হয়নি। যে কারণে গ্রামের স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধরাও অবসর সময় হেলায় পার করছেন। বর্তমান সরকার ইতিমধ্যেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গণগ্রন্থাগার স্থাপন করা শুরু করেছে। তাই আমাদের এলাকাতেও একটি গ্রন্থাগার স্থাপন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সায়মন সাকিব হাসান, মোস্তফাপুর, মাদারীপুর
চিঠিপত্র
ফিরে আসুক রচনামূলক প্রশ্নে পরীক্ষাপদ্ধতি
দড়-দুই দশক আগেও দেখা যেহেযে-সকল শিক্ষার্থী মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করত শুধু তারাই পাবলিক পরীক্ষায় পাস/ ভালো ফল করত। দেশের সকল বোর্ডে পরীক্ষায় পাসের হার বর্তমান কালের মতো এত বেশি ছিল না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় নির্ধারিত আসন পূরণ হওয়ার পরও কয়েক হাজার যোগ্য পরীক্ষার্থী ওয়েটিং লিস্টে থাকত।
আর বর্তমানে পাবলিক পরীক্ষায় পাসের হার ৮০ শতাংশের ওপরে থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার পর দেখা যায় বিভিন্ন বিভাগে অনেক আসন খালি থাকে। এ ব্যাপারে শিক্ষক-শিক্ষাবিদরা মত প্রকাশ করেন যে, দেশের শিক্ষানীতি পরিবর্তনসহ নানান কারণে বর্তমান প্রজন্ম প্রকৃত শিক্ষা অর্জন করতে পারছে না। শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, পাবলিক পরীক্ষায় রচনামূলক প্রশ্ন প্রবর্তন করলে এ অবস্থার পরিবর্তন হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাসহ সকল ক্ষেত্রে যোগ্য শিক্ষার্থীর ঘাটতি হবে না এবং দেশের শিক্ষার মান উন্নত হবে। কারণ, রচনামূলক প্রশ্নে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা না করলে পরীক্ষায় পাস করা তাদের পক্ষে কঠিন হবে। পাঠ্যবিষয় মুখস্থ করে না লিখলে বানান ভুল হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে ভেবে দেখার অনুরোধ রইল।
মো. মোরশেদ হায়দার, হোমনা, কুমিল্লা

নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা চাই
পুংলী নদী। টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী উপজেলার সর্ব-পশ্চিমে যমুনা থেকে শাখা হয়ে দক্ষিণ-পূর্বে প্রবাহিত হয়েছে। বিগত দুই বছর নাব্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগে খনন কাজ চলছিল। খননের ফলে নদীটির গভীরতা বা নাব্যতা বেড়েছে। কিন্তু দু’পাড় রক্ষায় বিশেষ কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বহু জায়গায় প্রবল ভাঙন দেখা দিয়েছে। যোকার চর, দশকিয়া, সল্লা, হাতিয়া আনালিয়া বাড়ি, ধলাটেঙ্গর, এলেঙ্গাÍএমনি অনেক এলাকায় ফসলের খেত, ঘরবাড়ি, গাছপালা ব্যাপক হারে বিলীন হয়েছে। বর্ষাকে ঘিরে ভাঙন এলাকার মানুষ খুব আতঙ্কে আছে।
নদীতে এখনো নতুন পানি আসেনি। কারণ হিসেবে নদীর উত্স-মুখে বাঁধ থাকার কথা শোনা যায়। তা ঠিক হলে নদীর ভাঙন বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বাঁধটি থেকে যাওয়া সমীচীন। নদীটির উত্স-মুখে একটি ¯øুইস গেট নির্মাণ করে গতি নিয়ন্ত্রিত করা গেলে নদীপারের মানুষগুলোর সীমাহীন উপকার হতো। সরকার নদী রক্ষায় সচেষ্ট। এ নদীটিকে রক্ষার সঙ্গে নদীপারের মানুষগুলোকেও ভাঙনের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহীনূর আলম, হাতিয়া, কালিহাতী, টাঙ্গাইল

গণগ্রন্থাগার চাই
মাদারীপুর জেলার সদর থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম মোস্তফাপুর। গ্রামটি জনবহুল। শিক্ষার হার প্রায় ৭০ ভাগ। এখানে সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে একটি গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা হয়নি। যে কারণে গ্রামের স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধরাও অবসর সময় হেলায় পার করছেন। বর্তমান সরকার ইতিমধ্যেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গণগ্রন্থাগার স্থাপন করা শুরু করেছে। তাই আমাদের এলাকাতেও একটি গ্রন্থাগার স্থাপন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সায়মন সাকিব হাসান, মোস্তফাপুর, মাদারীপুর

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন