শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সারা বাংলার খবর

যেকোন পরিস্থিতিতে মুসলমানদের ঐক্যের জায়গায় থাকতে হবে -ইনকিলাব সম্পাদক

ত্বরিকতের মাধ্যমে ওলি-আউলিয়াগণের ফয়েজ ও বরকত অর্জন সম্ভব -মৌকারা পীর সাহেব

কুমিল্লা থেকে সাদিক মামুন | প্রকাশের সময় : ৩ মার্চ, ২০২০, ৩:২৩ পিএম | আপডেট : ৪:২০ পিএম, ৩ মার্চ, ২০২০

মুসলিম জাতির ঐতিহাসিক দিক উল্লেখ করে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেছেন, সারা পৃথিবীর যেখানে মুসলমানদের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, দীর্ঘস্থায়ী শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সবই সুফি দরবেশ, ওলি আউলিয়াকেরামের কারণে। ভারতে খাজা মইনউদ্দীন চিশতি, নিজাম উদ্দিন আউলিয়া, বাংলাদেশে হযরত শাহজালাল রহ. এবং ৩৬০ আউলিয়াসহ আরও অনেক ওলি আউলিয়াকেরামের বদৌলতে উপমহাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সর্বত্রই ছিল মুসলমানদের আধিপত্য। শুধুমাত্র ভারতেই মুসলমানরা প্রায় আটশো বছর শাসন করেছেন। সম্প্রতি ভারতে মুসলমানদের ওপর যেটা হচ্ছে এটা রায়ট নয়, রায়ট হচ্ছে দুপক্ষের মধ্যে মারামারি। কিন্তু ভারতে একটি পক্ষই সব করছে। সারা দুনিয়া বলছে, এটি গণহত্যা। স্বয়ং মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেছেন সেখানে মুসলমানদের ওপর গণহারে হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে, এদেশের মানুষ ভালো আছে। তবে যেকোন পরিস্থিতিতে এদেশের মুসলমানদের ঐক্যের জায়গায় থাকতে হবে। ওলী আউলিয়াদের হাতে গড়া মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতাই আমাদের স্বাধীনতার প্রধান নিয়ামক শক্তি। তাদের প্রচারিত শান্তিময় ইসলামী শিক্ষা-সংস্কৃতি এ দেশের রক্ষাকবচ। যত মতপার্থক্যই থাকুক ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি আমাদের এক কাতারে এনে দেয়। ইসলাম, দেশপ্রেম ও জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে আমাদের আওয়াজ একটাই হবে- আর এটা হচ্ছে ‘আল্লাহু আকবার’। আরেকটি বিষয় হলো , আমাদেরকে পীর আউলিয়াদের ত্বরিকা মেনে জীবন পরিচালনা করতে হবে। কোনো বিচ্ছিন্ন বা উগ্র মতবাদ গ্রহণ করা চলবে না।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে মৌকারা দরবার শরীফের ইসালে সাওয়াব মাহফিলের শেষদিন সোমবার সন্ধ্যায় ধর্মীয় আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এসব কথা বলেন। ধর্মীয় আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন মৌকারা দরবারের পীর সাহেব ও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন কুমিল্লার সভাপতি আমীরুস সালেকীন আলহাজ্ব শাহ মুহাম্মদ নেছার উদ্দীন ওয়ালিউল্লাহী।
এদেশে ইসলামী চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটছে উল্লেখ করে জমিয়ত সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, পীর-মাশায়েখ অধ্যাত্মিক ব্যক্তিদের দোয়া ও মেহনতের মাধ্যমেই এদেশে ইসলাম এসেছে। বাংলাদেশের ৯২ শতাংশ মানুষ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। ওলি আউলিয়াকেরামের দোয়ার বরকতে এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা এদেশের মুসলমানরা অনেক সুখে শান্তিতে আছি। আজকে বিভিন্ন ইসলামি দেশগুলোতে ফেৎনা ফাসাদের কারণে এতো সম্পদ থাকা সত্ত্বেও শান্তি নেই। এখনো ওলি আউলিয়া, পীর মাশায়েখদের ওপর আমাদের শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান অটুট থাকা এবং ওনাদের নির্দেশিত পথ অনুসরণ করার কারণে আজকে এদেশে ইসলামি চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটছে।
বাংলাদেশে আলেমদের সামাজিক নেতৃত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে ইনকিলাব সম্পাদক আরও বলেন, আলেমগণ ওয়াজ-নসিহতের মাধ্যমে মানুষকে মঙ্গলের পথে, কল্যাণের পথে পরিচালনা করছেন। দেশের ওলামা-মাশায়েখগণ আলোকিত মানুষ তৈরি করছেন বলেই সমাজ দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ সাইয়েদ আহসান উল্লাহ, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজী, জিএমএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গোলাম মোস্তফা, জিনিয়া টেক্সটাইলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার, নাঙ্গলকোট উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ সামসুদ্দিন কালু, ভাইস চেয়ারম্যান আবুু ইউসুফ ও লাকসাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী।
ধর্মীয় আলোচনায় সভাপতির বয়ানে মৌকারা পীর ছাহেব আমিরুস সালেকিন শাহ মুহাম্মদ নেছারউদ্দীন ওয়ালিউল্লাহি বলেন, এ উপমহাদেশে আউলিয়ায়ে কেরামরাই মানবিক ও আধ্যাত্মিক খেদমতের মাধ্যমে ইসলামের মুলমন্ত্র মানুষের সামনে তুলে ধরেছেন। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি, নৈকট্য অর্জনের জন্য নেক আমল ও বিশুদ্ধ আকীদার বিকল্প নেই। জীবনের প্রতিটি স্তরে সুন্নিয়াতের আদর্শকে লালন করতে হবে। ত্বরিকা চর্চা করতে হবে। ত্বরিকতের মাধ্যমে ওলি-আউলিয়াগণের ফয়েজ ও বরকত অর্জন সম্ভব। মৌকারা পীর সাহেব দৈনিক ইনকিলাব দেশের উন্নয়ন ও ইসলামি তাহজিব তমদ্দুন প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রাণপুরুষ আলহাজ মাওলানা এম এ মান্নান (রহঃ) এর সুযোগ্য উত্তরসুরী সংগঠনের বর্তমান সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে আজকে মাদরাসা শিক্ষকরা মর্যাদার জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। মাদরাসা শিক্ষকদের বৃহত্তম অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মাধ্যমে মাদরাসা শিক্ষকরাই এদেশে ইসলামী ভাবধারা সমুন্নত রেখে চলেছেন। মৌকারা দরবারের বর্তমান পীর সাহেব শাহ মুহাম্মদ নেছারউদ্দীন ওয়ালিউল্লাহি আরও বলেন, এ দরবারের মরহুম পীর সাহেব ছিলেন ইসলামী জগতের আধ্যাত্মিক সাধক। তিনি মানুষকে হেদায়েতের পথে, সুন্নিয়াতের পথে আসার দিশা দিয়েছিলেন। আর মৌকারা দারুসসুন্নাত নেছারিয়া কামিল মাদরাসা আল্লাহর একজন অলির হাতেগড়া প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠান থেকে দ্বীনি ও সঠিক নৈতিক শিক্ষা দিয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে সৎ আদর্শবান মানুষ।
মাহফিলের শেষদিনে বয়ান করেন- মৌকারা দরবারে ছোট হুজুর কেবলা আলহাজ মাওলানা আবদুল হালিম, প্রধান ওয়ায়েজ অধ্যক্ষ মাওলানা আবদুর রাজ্জাক (ঢাকা), মাওলানা নেছার আহম্দে চাঁদপুরী, অধ্যক্ষ মাওলানা মাহমুদুল হাসান (ফেনি), উপাধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা এইচ এম আনোয়ার মোল্লা (ফরিদগঞ্জ), মাওলানা জাকির হোসেন সিদ্দিকী (লাকসাম)। উপস্থিত ছিলেন নূর মোহাম্মদপুর দরবারের পীর সাহেব অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তাহের মোহাম্মদ সালেহ উদ্দীন, ফান্দাউক দরবারের পীর সাহেব মাওলানা সৈয়দ সালেহ আহাম্মদ মামুন, বরিশাল মির্জা এনায়েতুর রহমান কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষ মির্জা মাওলানা সায়েমুর রহমান বেগ, শায়খে ফান্দাউক দরবার শরীফ সৈয়দ মাওলানা মঈনউদ্দীন আল হোসাইনি। মাহফিলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কলামিষ্ট আলহাজ মাওলানা শাহ মুহাম্মদ মাসউদ ও ওয়ালিয়া কমপ্লেক্সের ডিজি আলহাজ জাহেদুল মাওলা চৌধুরী হেলাল।
মাহফিলের শেষ দিন সোমবার দেশের দক্ষিণ-পূর্ব জনপদের অন্যতম পূণ্যভূমি কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের মৌকারা দরবারে লাখো ভক্ত আশেকান মুরিদানের অভূতপূর্ব সম্মিলনের দৃশ্য ফুটে উঠে। আধ্যাত্মিক সাধক শাহসুফি আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ অলিউল্যাহ (রহ.) স্মরণে দুইদিন ব্যাপী ইসালে সওয়াব মাহফিলের শেষ দিন আলেম ওলামা, পীর মাশায়েখ আর মুসল্লিয়ানদের মিলনমেলা ও জিকিরের আওয়াজে সৃষ্টি হয় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশ। মঙ্গলবার সকালে মৌকারা পীর সাহেব আমীরুস সালেকীন শাহ মুহাম্মদ নেছার উদ্দীন ওয়ালিউল্লাহী মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নির্যাতিত মুসলমানদের হেফাজত, দেশের সমৃদ্ধি, অগ্রগতি এবং রোগবালাই, মহামারি থেকে হেফাজতের কামনা করে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানিয়ে আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (42)
মিনহাজুল আবেদীন ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৮ পিএম says : 0
আলেম সমাজ সকল ক্ষেত্রেই ভূমিকা রাখছে। যদি তাদেরকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হতো তাহলে দেশ অনেক এগিয়ে যেতো।
Total Reply(0)
Zahirul Islam ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৮ পিএম says : 0
Our main problem is that, we can't do any thing for us, because we are not united. If we are united, we will the ruler of the Country.
Total Reply(0)
সেলিম উদ্দিন ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৯ পিএম says : 0
দেশ ও সমাজের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে কথা বলায় বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ
Total Reply(0)
আয়েশা ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৯ পিএম says : 0
মাদ্রাসা শিক্ষিতদের হাতেই দেশে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো নিরাপদ। তারা অন্যান্য সকলের তুলনায় সৎ, নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল। কারণ তাদের মধ্যে ইসলামের জ্ঞান আছে, সর্বোপরি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ভয় আছে।
Total Reply(0)
আরাফাত ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৩৯ পিএম says : 0
জনমত সৃষ্টি ও সমাজ গঠনে এদেশের আলেম ওলামা মাশায়েখরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন। সমাজ গঠনে এরা সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
Total Reply(0)
সোহরাব হোসেন ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৪০ পিএম says : 0
দেশের মাদ্রাসা ও মাদ্রাসা শিক্ষিতদের জন্য জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা মরহুম এম এ মান্নান (রহ.) এবং তাঁর সুযোগ্য সন্তান দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক ও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের বর্তমান সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবের অবদানের কথা মানুষ কখনও ভুলবে না। আমরা ৯২ ভাগ মুসলমানরা দেশ, ইসলাম ও মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য আপনরা যে কাজ কর যাচ্ছেন তার সাথে এখনও আছি ভবিষ্যতেও থাকবো।
Total Reply(0)
Mizanur Rahman ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৪০ পিএম says : 0
জঙ্গিবাদ ও মাদকমুক্ত সমাজ কায়েমে মাদ্রাসা শিক্ষা এবং দেশের আলেম সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। আগামীদিনে একটি সুন্দর সমাজ তথা ইসলামী সমাজ কায়েমে আলেমদের আরো তৎপর হতে হবে।
Total Reply(0)
রফিকুল ইসলাম ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৪০ পিএম says : 0
যুব সমাজ দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি । এই শক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হলে আগে তাদেরকে ভালো এবং যোগ্য মানুষে পরিণত করতে হবে। সেজন্য প্রয়োজন ধর্মীয় শিক্ষা যেটা দিয়ে থাকে মাদ্রাসাগুলো।
Total Reply(0)
Mahbub Rahman ৩ মার্চ, ২০২০, ৪:৪১ পিএম says : 0
ওলী আউলিয়াদের হাতে গড়া মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতাই আমাদের স্বাধীনতার প্রধান নিয়ামক শক্তি। তাদের প্রচারিত শান্তিময় ইসলামী শিক্ষা-সংস্কৃতি এ দেশের রক্ষাকবচ। যত মতপার্থক্যই থাকুক ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি আমাদের এক কাতারে এনে দেয়। ইসলাম, দেশপ্রেম ও জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে আমাদের আওয়াজ একটাই হবে- আর এটা হচ্ছে ‘আল্লাহু আকবার’।
Total Reply(0)
আবু সালেহ মুহম্মদ শামীম ৩ মার্চ, ২০২০, ৫:০০ পিএম says : 0
আমার দেখা পত্রিকার মধ্যে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাটি ইসলামের সটিক তথ্য তুলে ধরে..! শুভ কামনা রইলো দৈনিক ইনকিলাবের প্রতি..!
Total Reply(0)
Shepon Hussain ৩ মার্চ, ২০২০, ৫:০১ পিএম says : 0
এমুহূর্তে ঐক্যের বিকল্প নেই!
Total Reply(0)
Monjur Rashed ৩ মার্চ, ২০২০, ৬:২৬ পিএম says : 0
Thanks for acknowledging the contributions of Sufi & Awolia's in propagating Islam in this country. Some debaters & so called intellectuals are totally ignorant of this real history.
Total Reply(0)
কামরুজ্জামান ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:১৫ পিএম says : 0
বর্তমান সময়ে ঐক্যের কোন বিকল্প পথ নেই
Total Reply(0)
নাসিম ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:১৬ পিএম says : 0
যে আলেমদের মাধ্যমে জনমত গঠন হয় আজ সেই আলেম সমাজের অনৈক্যের কারণে শান্তি আসছে না। আপনাদের মতো ব্যক্তিরা ঐক্যের প্রচেষ্টা চালালে দেশের মুসলমানরা সেই সুফল পাবে বলে আশা করি।
Total Reply(0)
সাইফুল ইসলাম ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:১৭ পিএম says : 0
আলেম সমাজই পারে উগ্রবাদ মাদক সন্ত্রাস মুক্ত করতে।
Total Reply(0)
আমির হামজা ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:১৭ পিএম says : 0
আলেম সমাজের সাহায্য ছাড়া দেশকে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত করা কঠিন।
Total Reply(0)
রকিবুল ইসলাম ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:১৯ পিএম says : 0
আলেমগণ ওয়াজ-নসিহতের মাধ্যমে মানুষকে মঙ্গলের পথে, কল্যাণের পথে পরিচালনা করছেন। দেশের ওলামা-মাশায়েখগণ আলোকিত মানুষ তৈরি করছেন বলেই সমাজ দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
Total Reply(0)
নাঈম ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:২০ পিএম says : 0
ভারতের মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে এর বিরুদ্ধে এদেশের আলেম সমাজের আরও জোরালো প্রতিবাদ আশা করছি
Total Reply(0)
Rasel Arafat ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:২১ পিএম says : 0
মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দর বক্তব্য। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই বিষয়টি বুঝার তৌফিক দান করুক।
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ৩ মার্চ, ২০২০, ৯:৪৫ পিএম says : 0
ইসলাম শান্তি ইসলাম প্রগতির ইসলাম ভাতৃত্বের ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আল্লাহর ওলি গনের কঠোর সাধনা ত‍্যাগ পরিশুদ্ধ পরিশীলিত পরিশ্রমের বিনিময়ে আমাদের ইসলামের পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। ওলামায়ে কেরাম গন নায়েবে রাসুল গন। প্রীয় নবী(সাঃ) অনুসৃত সুন্নত। আল্লাহর ওলি গনের প্রদর্শীত দিনে ইসলামের ত‍্যাগ ইসলাম প্রচার প্রসারের সঠিকভাবে ইতিহাস জানলে আলেম সমাজ জ্ঞানী সমাজ এত দলে বিবক্ত হতো না। মৌলানা এম এ মন্নান ইসলামের দাওয়াতের বাণী মহান আল্লাহর প্রিয় বান্দা ওলিগনের যথাযথ সম্মান ইসলাম প্রচারণার নিঃস্বার্থ সেবা। তাহার সুযোগ‍্য সন্তান সম্পাদক কে আল্লাহ্ ইসলামের কঠিন কঠোর সময়ে ইসলামের সত‍্য প্রকাশের জন‍্য দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ শান্তি প্রীয় মুসলমানদের মুখপাত্র হিসেবে ইনকিলাব জেগে আছে। ইনশাআল্লাহ থাকবে। আমাদের কে প্রকাশ‍্য শক্র সয়তান বাচঁতে প্রতিনিয়ত আল্লাহর করুণা দয়া চাইতে হবে। সারা বিশ্বে ইসলামের জন‍্য আল্লাহ্ রাসুল(সাঃ) অনুসৃত সুন্নত পালনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আল্লাহ্ আমাদের কে জানার বুঝার তৌফিক দিন। আমিন আমিন আমিন।
Total Reply(0)
ফজলুল হক ৪ মার্চ, ২০২০, ২:৩৬ এএম says : 0
আশা করি আপনার নেতৃত্বেই দেশে সেই কাঙ্খিত ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হবে।
Total Reply(0)
সেলিম উদ্দিন ৪ মার্চ, ২০২০, ২:৩৬ এএম says : 0
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুক। আমিন
Total Reply(0)
আমিনুল ইসলাম ৪ মার্চ, ২০২০, ২:৩৭ এএম says : 0
ওলি আউলিয়া, পীর মাশায়েখদের ওপর আমাদের শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান অটুট থাকা এবং ওনাদের নির্দেশিত পথ অনুসরণ করার কারণে আজকে এদেশে ইসলামি চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটছে।
Total Reply(0)
Anwar Hossain ৪ মার্চ, ২০২০, ১০:৩৫ এএম says : 0
এ মুহূর্তে ঐক্যের বিকল্প নেই , আলেম সমাজ সকল ক্ষেত্রেই ভূমিকা রাখছে। ইসলাম, দেশপ্রেম ও জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে আমাদের আওয়াজ একটাই হবে- আর এটা হচ্ছে ‘আল্লাহু আকবার’।
Total Reply(0)
জামসেদ ৪ মার্চ, ২০২০, ১১:৩৮ এএম says : 0
ভারত, মিয়ানমার, ফিলিস্তিন ও চীনে মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে এর বিরুদ্ধে এদেশের আলেম সমাজের আরও জোরালো প্রতিবাদ আশা করি। নিবার্চনের সময় কোথায় থাকে মুসলমানদের ঐক্য? কোথায় থাকে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ?
Total Reply(0)
ফিরোজ খান ৪ মার্চ, ২০২০, ২:২৬ পিএম says : 0
আমাদের উচিত পীর-মাশায়েখ আধ্যাত্মিক ব্যক্তিদের বেশি বেশি কদর করা। তাদেরকে সম্মান করা।
Total Reply(0)
মিলন খন্দকার ৪ মার্চ, ২০২০, ২:৩৩ পিএম says : 0
ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন ভাই সর্বদা দেশ ও ইসলামের পক্ষে কাজ করেন। এই জন্যই তাদের ভালো লাগে
Total Reply(0)
মেহের আলী ৪ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৬ পিএম says : 0
শুকরিয়া স্যার। মুসলিম উম্মাহর ঐক্য এখন জরুরী বিষয়||| মহান আল্লাহ বলেন- তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩)
Total Reply(0)
কাজী মনির ৪ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৭ পিএম says : 0
দুনিয়ায় ইসলামের আগমন ঘটেছে ঐক্যের পয়গাম নিয়ে। অনৈক্য ও বিশৃঙ্খলার আবর্তে গোটা মানবজাতি যখন পর্যুদস্ত, তখন ইসলামই মুসলমানদের আদেশ দিয়েছে ‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধারণ কর।’ আল্লাহতায়ালা মুসলমানকে সর্বক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ থাকতে আদেশ করেছেন। তার একটি বড় কারণ হলো, শুধু আনুষ্ঠানিক ব্যক্তিগত ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে ইসলামের দাবি পূরণ হয় না। ইসলামের মূল লক্ষ্য পৃথিবীকে জঞ্জাল ও কলুষমুক্ত করা। এ পথে সামগ্রিক ও সর্বাত্মক ঐক্যই হচ্ছে তাদের মূল হাতিয়ার।
Total Reply(0)
আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ৪ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৮ পিএম says : 0
যখনই মুসলমানরা ঐক্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অনৈক্য ও দলাদলির পথে পা বাড়িয়েছে, গোষ্ঠীগত, জাতিগত, মতাদর্শ ও মত-পথের বিভাজন দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়ে ইসলামের মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে, তখনই তারা সব গৌরব হারিয়ে একটি হতভাগা জাতিতে পরিণত হয়েছে। তারা সভ্যতা-সংস্কৃতিতে পিছিয়ে পড়েছে।
Total Reply(0)
তমিজ সরকার ৪ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৮ পিএম says : 0
আজ দুনিয়ায় মুসলমানের সংখ্যা দেড়শ’ কোটির বেশি হওয়া সত্ত্বেও শক্তি ও প্রতিপত্তিতে তারা অন্যান্য জাতির তুলনায় অনেক পেছনে পড়ে রয়েছে। একমাত্র অনৈক্যের কারণেই মুসলমানদের ওপর দুর্ভাগ্যের এই অমানিশা চেপে বসেছে।
Total Reply(0)
দেলোয়ার বাবু ৪ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৯ পিএম says : 0
আল্লাহতায়ালা কোরআন মজিদের বিভিন্ন আয়াতে বার বার বিভিন্নভাবে ঐক্যের জন্য তাগিদ করেছেন এবং বিচ্ছিন্নতা, বিভেদ ও অনৈক্যকে বিপজ্জনক এবং মুশরিকদের ও জাহিলিয়াত যুগের বৈশিষ্ট্য হিসেবে উল্লেখ করে তা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। মুসলিম উম্মাহর একত্ব সম্পর্কে কোরআন মজিদে ইরশাদ হচ্ছে, ‘তোমাদের এ উম্মাহ্ নিঃসন্দেহে এক অভিন্ন উম্মাহ। আর আমিই তোমাদের রব; অতএব তোমরা আমারই দাসত্ব-আনুগত্য কর। আর তারা (অনৈক্যের নায়করা) তাদের বিষয়কে (দ্বীনকে) পারস্পরিকভাবে টুকরো টুকরো ও বিভক্ত করে নিয়েছে। কিন্তু (তাদের এ মারাত্মক কাজ করার আগে মনে রাখা উচিত ছিল যে,) প্রত্যেককেই আমাদের কাছে ফিরে আসতে হবে।’ (আল-আম্বিয়া : ৯২-৯৩)।
Total Reply(0)
আজীজ মারুফ ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০০ পিএম says : 0
দ্বীনের কাজ বা কোনো ভালো উদ্দেশ্যে মুমিনদের মধ্যকার কিছু লোক যদি দলবদ্ধ বা সংঘবদ্ধ হয় এবং তা যদি মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তর ঐক্যে ফাটল না ধরায় এবং তারা তাদের দ্বীন থেকে খারেজ বা বাতিল বলে গণ্য না করে তাহলে এ ধরনের সংঘবদ্ধতা নিন্দিত দলাদলি বা বিভক্তি বলে গণ্য হবে না। এটা মূলত ঐক্যের মধ্যে থেকেও কাজ ও অঙ্গনের বিভক্তি, যা দোষণীয় নয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, বর্তমানে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে যত রকমের দ্বীনি ও বৈষয়িক দল, গোষ্ঠী ও সংগঠন রয়েছে নগণ্যসংখ্যক ব্যতিক্রম বাদে প্রায় সবার মধ্যে নেতিবাচক ও অবাঞ্ছিত বৈশিষ্ট্যগুলোই বিদ্যমান। এ থেকে বাঁচতে হবে।
Total Reply(0)
ইমরান হাসান ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০১ পিএম says : 0
জনসংখ্যা এবং সম্পদের দিক দিয়ে মুসলমানরা বিশ্বে অত্যন্ত ভালো অবস্থানে থাকা সত্ত্বেও দেখা যাচ্ছে মুসলিম দেশগুলো সামরিক সাংস্কৃতিক অর্থনৈতিক- বিভিন্নভাবে আগ্রাসনের শিকার। আগ্রাসনের এই বেড়াজাল থেকে মুসলিম বিশ্ব বের হতে পারছে না। কেন পারছে না , এর কারন কি ?
Total Reply(0)
আফিফা খাতুন ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০১ পিএম says : 0
আসলে গোটা বিশ্বের মুসলমানদের সামনে এই প্রশ্নটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে আমরা কেন এই বেড়াজাল থেকে বের হতে পারছি না ! এর সবচেয়ে বড় কারণ মুসলমানরা বিভিন্নভাবে এবং বিভিন্ন কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে, তাদের মধ্যে কোন ঐক্য নেই। আর ঐক্য না থাকা এবং বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকাটাই সবচেয়ে বড় কারণ বলে আমি মনে করি। আর এই ঐক্য না থাকার সুযোগটা নিচ্ছে ইসলাম বিরোধীরা।
Total Reply(0)
মনিরুল ইসলাম ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০২ পিএম says : 0
আমি মনে করি যে, বর্তমান সময় এই অব্স্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিশেষ করে ইসলামী স্কলার, ওলামায়ে কেরাম যারা রয়েছেন তাদের এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। কারণ হচ্ছে-জনগণের ওপর তাদের একটা বিরাট প্রভাব আছে। ফলে তারা যদি এগিয়ে আসেন, তারা যদি মানুষকে এই বিষয়টি বুঝাতে পারেন যে, মুসলমানরা একটি উম্মাহ -তাদের মধ্যে ভেদাভেদের বেড়াজাল এখন সৃষ্টি করা হয়েছে, এগুলো পাশ্চাত্যের বা সাম্রাজ্যবাদীদের সৃষ্টি। তারা বিভিন্ন নামে,বিভিন্ন পন্থায় আমাদেরকে শাসন করতে চায় এবং তারা আমাদের ওপর অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। সেজন্য মুসলমানদের জন্য মুসলমান হিসেবে যে আজাদী বা স্বাধীনতা সেটা তখনই ভোগ করা সম্ভব হবে, যখন এইসব বিচ্ছ্ন্নিতা, বিক্ষিপ্ততা ও ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে মুসলিম উম্মাহর ফিলিংস নিয়ে যখন একজোট হতে পারবে, সকলের সমস্যা এবং সম্ভাবনা পরস্পরের মধ্যে শেয়ার করতে পারবে, তখনই এই বেড়াজাল থেকে মুসলিম বিশ্ব বের হতে পারবে।
Total Reply(0)
তবারক হোসেন ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০২ পিএম says : 0
মুসলমানদেরকে ইসলামের যে মূল বাণী সেটার দিকে ফিরে আসতে হবে। আমরা না শিয়া, না সুন্নী, না ব্রেলভী না দেওবন্দী- এই যে বিভাজনগুলো আমাদেরকে বিভক্ত করে রেখেছে, এগুলো আসলে আমাদের মূল পরিচয় না। আল্লাহ স্পষ্টভাবে বলেছেন, তোমরা ইসলামের মধ্যে পরিপূর্ণরূপে দাখিল হও’। দ্বীন ইসলামকে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য জীবন বিধান হিসেবে মনোনীত করেছেন। ফলে এই ইসলাম ধর্মের মাজহাবগত অনৈক্য ভুলে ইসলামকে আকঁড়ে ধরতে হবে। শিয়া, সুন্নিসহ আরো যেসব বিভাজন পূর্ব- পশ্চিম, আরব-অনারব, আযম যে প্রশ্নগুলো আমাদের মধ্যে রয়েছে -যে প্রশ্নগুলো সম্পর্কে রাসুলে পাক (সা.) বিদায় হজ্জ্বের সময় বলেছিলেন, আমি আজ থেকে এসব বিষয়কে আমার পায়ের নিচে পিষ্ট করলাম, এই বাণীকে আমাদেরকে আঁকড়ে ধরতে হবে।
Total Reply(0)
Md Swapon Ahmmed ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০৪ পিএম says : 0
আমরা আজ ঐক্যবদ্ধ নই বলেই একেক দল একেক ভাবে নিপীড়নের শিকার হচ্ছি। ইসলাম ও মানবতাবিরোধী আইন করতে পারছে সরকার। দেশে দেশে আমরা হচ্ছি নির্যাতিত। হারাচ্ছি বৈধ অধিকার। দেওয়া হচ্ছে অন্যায়ভাবে সন্ত্রাসী আখ্যা। এই মুহুর্তে বাংলাদেশের সকল ইসলামিক দলের ঐক্য জরুরী।
Total Reply(0)
Naysha Fathiha Nusrat ৪ মার্চ, ২০২০, ৮:০৪ পিএম says : 0
মুসলমনাদের অবস্থা এখন বড়ই করুণ। কোথাও তারা নিরাপদ নয়। না দেশে, না বিদেশে। না মুসলিম রাষ্ট্রে, না বিধর্মী রাষ্ট্রে। গোটা পৃথিবীতে যখন ইসলামের শত্রুরা মুসলমানদের ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। মুসলমান দেখলেই “সন্ত্রাসী” উপাধী দিয়ে হেনস্থা করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। ইসলাম ধর্মকে সন্ত্রাসী ধর্ম, সাম্প্রদায়িক ধর্ম আখ্যা দেওয়ার জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে উপর্যুপরিভাবে। মুসলমানদের ইসলামী শিক্ষালয়কে সন্ত্রাসীকেন্দ্র আখ্যা দেবার হিন কর্মকান্ডে লিপ্ত। ঠিক এমনি সময় মুসলমানরা আজ শতধা বিভক্ত। মুসলমনদের মাঝে ধর্মীয় কোন্দলের সয়লাব। অথচ এখন সবচে’ প্রয়োজন হল মুসলমানদের মাঝে একতা সৃষ্টি করা। ঐক্যমত্ব প্রতিষ্ঠিত করা। নবীজী সাঃ এর কালিমায়ে তায়্যিবার প্লাটফর্মে এক হওয়া আজ সময়ের আবশ্যকীয় দাবি।
Total Reply(0)
Ahmed Saleh ৪ মার্চ, ২০২০, ১১:২৪ পিএম says : 0
ভারতের মুসলমান গন এক হন আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন আপনাদের সাথে আছেন। মরলে মরেন বীর এর মত কাপুরষ হয়ে বাছা আর মরাএকই কথা দেখেছেন শিখ ভাই ঐকবদ্ধ আজ মুসলমানদের পাশে বড় গলায় চলেইন্ঝ চুড়েছে কাহার সাহস থাকলে আসেন। আমরা মুসলমান আমদের চুন্নতি লাটি নিয়ে বীরের বেশে হংকার দিয়ে জাগ।
Total Reply(0)
আবু সালেহ মুহম্মদ শামীম ৪ মার্চ, ২০২০, ১১:২৪ পিএম says : 0
আমার দেখা পত্রিকার মধ্যে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাটি ইসলামের সটিক তথ্য তুলে ধরে..! শুভ কামনা রইলো দৈনিক ইনকিলাবের প্রতি..!
Total Reply(0)
Abul Hasan Muhammad Abdullah ৪ মার্চ, ২০২০, ১১:৩৫ পিএম says : 0
১৯২৪ সালের ৩ মার্চ খেলাফত বিলুপ্ত হওয়ার কারণেই আজ মুসলমানদের এমন দুরবস্থা ৷ আমাদের উচিত মুসলিম দেশসমূহে ইসলামি শিক্ষা ও ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠা করে আবার খেলাফত ব্যবস্থায় ফিরে আসা ৷
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন