শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

উপ সম্পাদকীয়

বিশ্বব্যাপী মুসলমানরাই একমাত্র টার্গেট

| প্রকাশের সময় : ২৩ জুলাই, ২০১৭, ১২:০০ এএম

তৈমূর আলম খন্দকার : ডিজিটাল পদ্ধতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অর্থ পাচার, সরকার কর্তৃক নিযুক্ত পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক বেসরকারি ব্যাংক লুট, অর্থমন্ত্রীর অংক কষতে ভুল, জনগণের উপর নানাবিধ করের বোঝা প্রভৃতি যখন জনগণকে অনিশ্চয়তারদিকে নিয়ে যাচ্ছে ঠিক সে সময়ে হাওর, বিল, শহর রক্ষা বাঁধে ভাঙ্গন, অন্যদিকে বন্ধু প্রতিম দেশের গজলডোবা বাঁধ সহ সকল বাঁধের গেইট খুলে দেয়ায় বন্যার পানিতে প্লাবিত সারাদেশ। মন্ত্রী, এমপি’রা নয় গরিব খেটে খাওয়া মানুষ যে চালের ভাত খায় তা প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারি দল বলছে পর্যাপ্ত রিলিফ বানভাসী মানুষকে দেয়া হচ্ছে, ক্ষতিগ্রস্থরা বলছে আমরা রিলিফের দেখা পাইনি। টিভিতে যখন দুর্গত এলাকার লোকের সাক্ষাৎকার শোনা যায় তখন কি দেশবাসীর সফেদ পোশাকী মন্ত্রীদের মিষ্টি ভাষণে পেট ভরে?
আন্তর্জাতিক নদী মেইটেইন করার বিষয়ে আন্তর্জাতিক আইন রয়েছে। দুই বা ততোধিক রাষ্ট্রের উপর দিয়ে বহমান নদীতে কোন রাষ্ট্র এমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না যাতে পার্শবর্তী রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আন্তর্জাতিক নদী সংক্রান্ত চুক্তি পৃথিবীতে অনেক হয়েছে, যেমন- Hav Varilla Treaty’ 1903, The Convention of Constantionble’ 1888, Geneva Convention’ 1958, Anglo-French Fisheries Convention’ 1839, The Canada I’M Alone’ 1935’, ঞযব ঐধমঁব ঈড়হাবহঃরড়হ’ ১৯৩০ প্রভৃতি। অনেক আন্তর্জাতিক কনভেনশনে সিদ্ধান্ত হয় যে, আন্তর্জাতিকভাবে বহমান কোন নদীর উপর কোন রাষ্ট্র এমন কোন কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবে না, যাতে অন্য রাষ্ট্্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এখানে ১৯৫৮ সনের জেনেভা কলভেনশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে ভারত-পাকিস্তানসহ পৃথিবীর ৮৬টি রাষ্ট্র অনুরূপ ঐক্যমত পোষণ করেছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ তখন পাকিস্তানের অংশ ছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে, শুধুমাত্র গায়ের জোরে বাংলাদেশ অংশে বহমান আন্তর্জাতিক নদী বিষয়ে ভারত কোন কনভেনশনের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেনি; বরং বন্ধুত্বের নামে স্বৈরাচারের ভ‚মিকায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেটাই বাংলাদেশ মেনে নিচ্ছে নীরবে। বাংলাদেশের এ বন্যা আজ ভারতের সৃষ্টি। প্রাকৃতিকের চেয়ে কৃত্রিমতাই এখানে দৃশ্যমান।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের সমর্থন আমাদের প্রয়োজন ছিল। পাক-হানাদারদের বর্বরতাই এ প্রয়োজনকে ত্বরান্বিত করে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, বাংলাদেশের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতের অযাচিত স্বার্থকে রক্ষা করতে হবে! বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে ভারতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই ছিল ভারতীয় রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল উদ্দেশ্য। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে আমেরিকা যখন সপ্তম নৌবহর পাঠায়, তখন রাশিয়া বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান নেয়। এর মূল কারণ রাশিয়া এতদাঞ্চলে আমেরিকার শক্তি প্রদর্শনকে সমর্থন জানতে পারেনি। অতএব, যে যার স্বার্থে বাংলাদেশকে সমর্থন করেছে, তাই বাংলাদেশ এখন সকলের স্বার্থে বিশেষ করে ভারতের স্বার্থে যে রকম ব্যবহৃত হচ্ছে, তা হতে পারে না, সার্বভৌমিকতার স্বার্থে এবং জননিরাপত্তার প্রয়োজনে।
‘জয় শ্রী রাম’, ‘জয় মাতা কি’ ¯েøাগান দিতে রাজি না হওয়ায় কাশ্মীরের এক মসজিদের ইমামকে নির্যাতন করেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বজরং এর সদস্যরা। কাশ্মীরে অমরনাথে যাত্রীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বজরং সদস্যরা মিছিল করে। মিছিলের সময় তারা হিসারের জামে মসজিদের ইমামকে জোর করে টেনেহিচড়ে বাইরে বের করে আনে। সেখানে তারা ইমামকে ‘জয় শ্রী রাম’, ‘জয় মাতা কি’ ¯েøাগানে উচ্চারণ করতে বলে। ইমাম সাহেব তা না করায় তাকে মারপিট করা হয়। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ৩০ বছর বয়সী মুহাম্মদ হারুন তার ওপর হওয়া বর্বরোচিত আচরণের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, বজরং দলের কর্মীরা আমাকে মসজিদের ভেতর থেকে টেনেহিচড়ে বের করে নিয়ে আসে। তারপর তারা আমাকে জোর করে ‘জয় শ্রী রাম’, ‘জয় মাতা কি’, ¯েøাগানগুলো উচ্চারণ করতে বলে।
ভারত নিজেকে অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসাবে দাবি করে। এ দাবিকে সামনে রেখেই এদেশের সরকারি ঘরানার বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশে ‘সাম্প্রদায়িকতার’ মূল উৎপাটন করতে যেয়ে ধর্মীয় চিন্তা চেতনা থেকে মানুষকে দূরে রাখার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠির প্রাণপ্রিয় ধর্ম ইসলামের বিরুদ্ধে নগ্নভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে এবং এটাকেই তারা প্রগতি ও আধুনিকতা মনে করে। এ ভাবেই একটি স্বার্থন্বেষী মহল সচেতনভাবে ধর্মকে জড়িয়ে একটা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির অপপ্রয়াসে লিপ্ত।
ভারতের বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতন হচ্ছে বলে দাবি তুলেছে। তাদের বক্তব্য মতে, আওয়ামী লীগের মতো একটি অসাম্প্রদায়িক সরকার ক্ষমতায় থাকা সত্বেও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর নির্যাতন কেন হচ্ছে? প্রকৃত পক্ষে কোনো বিষয় নিয়ে রহিম যখন যদুকে পিটায় তখন এটাকে সাম্প্রদায়িকতা বানানো হয় এবং একই বিষয়ে নিয়ে যদু যখন মধুকে পিটায় তখন বুদ্ধিজীবীরা সাম্প্রদায়িকতা খুঁজে পায় না। সাম্প্রদায়িকতার ব্যাখ্যার মধ্যে মতলবী চিন্তাধারা ঢুকে পড়েছে। সেখানে একমাত্র মুসলমান ও ইসলাম ধর্মকে কীভাবে দায়ী করা যায় সেটাই এখন টার্গেট। সভ্য দেশ বলে দাবিদার ইংল্যান্ডের লন্ডনে ইসলাম ঘোষিত পর্দা অর্থাৎ মাথায় হিজাব পরার কারণে মুসলমান মেয়েদের উপর এসিড নিক্ষেপ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তো বকধর্মী সাধুদের কোনো রা নেই। গত ১৬ জুলাই লন্ডনের ব্রিকার স্ট্রিটে আনিসো আ. কাদির নামে নারীর হিজাব ধরে টান দেয়া হয়; মেয়েটি বাধা দিলে তার প্রতি এসিড নিক্ষেপ করা হয়।
লন্ডনে মুসলমানদের উপর এসিড নিক্ষেপ নতুন কোন বিষয় নয়। কিন্তু ব্রিটিশ পুলিশ এ নিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো তৎপরতা দেখায়নি। গত বছর মে মাসে লন্ডনের লুটন এলাকায় ৩০ বছর বয়স্ক এক মুসলমান যুবকের উপর এসিড নিক্ষেপ করা হয়েছিল। সে বিষয়ে পুলিশ কোনো ভূমিকা না রাখায় আহত যুবক হামলাকারীকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য নিজেই ১০ (দশ) হাজার পাউন্ড পুরস্কার ঘোষণা করে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এই যে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কথায় কথায় হিন্দুদের স্বার্থ রক্ষার কথা বলে সোচ্চার হয়, সে অনুপাতে মুসলমানদের উপর যখন হামলা হয় তখন মুসলমান রাষ্ট্রগুলি মুখ বন্ধ করে নিশ্চুপ থাকে। এর কারণ বোধগম্য নয়। ‘অহিংসা পরম ধর্ম’ এটা বৌদ্ধদের ধর্মবাণী। অথচ এই বৌদ্ধদের দ্বারাই একমাত্র মুসলমান হওয়ার কারণে আরাকানে রোহিঙ্গাদের উপর নির্মম নির্যাতন হয়েছে; তখন বাংলাদেশসহ মুসলিম রাষ্ট্রগুলি সাহায্য করা তো দূরের কথা, বিন্দুমাত্র সহযোগিতাও করেনি, একমাত্র মালোয়শিয়া ছাড়া।
‘মুসলমান মানেই জঙ্গী, মুসলমান অর্থই সাম্প্রদায়িক, মুসলমান মানেই সন্ত্রাসী’ প্রমাণ করার জন্য বিশ্ব মিডিয়া তৎপর। এ তৎপরতা পিছনে ইসলাম বিরোধী আন্তর্জাতিক চক্রের মোটা অংকের ফান্ডিংয়ের পাশাপাশি মুসলামন নামধারী নাস্তিকদেরও গোলামীর ভ‚মিকা রয়েছে। এ নাস্তিকরা মুসলমানদের গোলাম বানাতে চায়। দাস প্রথা পৃথিবীতে ১০ লক্ষ বছর চালু ছিল। বৈজ্ঞানিকদের মতে, পৃথিবীর বয়স ৪৫০ কোটি বছর। এখনো দেখা যাচ্ছে দাস প্রথা বিলুপ্ত হয়নি। টাকা পেলেই মানুষ বিবেক বিক্রি করে দাসত্ব করে, যার পরিণামে গোটা পৃথিবীতে মানুষের বিবেক আজ বির্পযয়ের সম্মুখীন।
সকল দিক থেকে মুসলমানরাই হামলার শিকার। বাংলাদেশ ভারত দ্বারা বিভিন্ন পন্থায় শোষণের শিকার। ভারত নিজে একটি অতিমাত্রায় সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হওয়া সত্বেও কাগজে-কলমে অসাম্প্রদায়িক এবং এ কারণেই ভারতের সেবাদাস হতে এ দেশের বুদ্দিজীবীদের একটি অংশ মরিয়া। মুসলমান নিধনের বিষয়ে তারা কোনো প্রতিবাদ করে না। অথচ ভারত যে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র নয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় তাদের কর্মতৎপরতা এবং রাজনৈতিক নেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। ভারতের স্বয়ংসেবক সংঘের অন্যতম নীতি নির্ধারক গোলওয়ালকর তার লেখা WE ARE OUR NATIONHOOD DEFIEND শীর্ষক বইতে লিখেছেন, The foreign races in Hindusthan must either adopt the Hindu culture and language, must learn to respect and hold in reverence Hindu religion, must entertain no idea but those of the glorification of the Hindu race and culture, i.e., of the Hindu nation and must lose their separate existence to merge in the Hindu race, or may stay in the country, wholly subordinated to the Hindu Nation, claiming nothing, deserving no privileges, far less any preferential treatment not even citizen’s rights. There is, at least, should be, no other course for them to adopt. We are an old nation; let us deal, as old nations ought to and do deal, with the foreign races, who have chosen to live in our country. অর্থাৎ, হিন্দুস্তানে বসবাসকারি বিদেশি জাতিসম্প্রদায়ের লোকদের অবশ্যই মেনে নিতে হবে হিন্দুসংস্কৃতি ও ভাষা, অবশ্যই সম্মান করতে হবে এবং ধারণ করতে হবে হিন্দু ধর্মের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, হিন্দুধর্ম ও সংস্কৃতির অর্থাৎ হিন্দু জাতিকে মহিমান্বিত করার আচার ছাড়া সাদরে অন্য কোনো ধারণাচার পালন করতে পারবে না, তাদেরকে অবশ্যই তাদের স্বতন্ত্র অস্তিত্ব বিলোপ করে মিশে যেতে হবে হিন্দু সম্প্রদায়ের সাথে। তা না হলে তাদেরকে এ দেশে থাকতে হবে হিন্দু জাতির পুরোপুরি অধীনস্থ হয়ে, যেখানে তারা দাবি করতে পারবে না কিছুই, তারা কোনো অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য হবে না, বিন্দুমাত্র অগ্রাধিকার আচরণ পাবে না এমনকি পাবে না কোনো নাগরিক অধিকারও। তাদের জন্য অন্য কোনো বিকল্পও থাকবে না। আমরা একটি পুরনো জাতি; যারা দেশ ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, একটি পুরনো জাতি হিসেবে আমাদেরকে তাদের সাথে বিদেশি হিসেবেই আচরণ করা উচিত।
পৃথিবীতে অনেক ধর্ম আছে যার মধ্যে বৌদ্ধ, হিন্দু, ইহুদী, খ্রিস্টান ও মুসলমানদের সংখ্যাই বেশি। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, বৌদ্ধরা হিন্দুদের বিরুদ্ধে বলে না, ইহুদীরা খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে কোনো অপবাদ দেয় না, খ্রিস্টানরা বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে বলে না। কিন্তু সকল ধর্মাবলম্বীদের একমাত্র অভিযোগ মুসলমানদের বিরুদ্ধে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানরাই একমাত্র টার্গেট। কিন্তু ইসলামী রাষ্ট্রগুলির এ মর্মে বোধদয় হচ্ছে না, যার জন্য ইসলাম বিরোধীদের এই উত্থান।
মুসলিম বিশ্বের নিকট পেট্রো ডলার আছে, কিন্তু তাদের প্রচারযন্ত্র নেই। মুসলমানদের বড় বড় রাজপ্রাসাদ আছে, কিন্তু ঐক্যের কোনো উদ্যেগ নেই। অথচ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সম্পদ আল-কোরআন মুসলমানদের হাতে; একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার জন্য যার চেয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক যুক্তি কেউ প্রদর্শন করতে পারেনি।
লেখক : কলামিস্ট ও বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (6)
মাওঃ আছাদুজ্জামান ২৩ জুলাই, ২০১৭, ৭:০৪ এএম says : 1
অত্যন্ত সুন্দর লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।তবে আশা করি লেখাটি যেন শুধুমাত্র কাগজে কলমে না থাকে।বরং বিবেকবান মানুষের হৃদয়ে যেন নাড়া দেয়।শতকরা ৯০ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের ধর্মীয় নেতা আলেমরা নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়,শত শত দলে বিভক্ত হয়ে যার যার বাচা বাচতে চায়।বিশ্বের মুসলিম শক্তির প্রধান দেশগুলোর কর্ণধারেরা প্রাসাদে বসে মেতে আছে যার যার স্বার্থ রক্ষার চেষ্টায়।কবে আমাদের ঐক্য ফিরে আসবে কবে এদের ঘুম ভাঙ্গবে সে অপেক্ষা ওদোয়াই আমাদের কাম্য।।।।মাওঃ আছাদুজ্জামান,প্রভাষক রহমতপুর ফাজিল মাদরাসা,চিতলমারি,বাগেরহাট।
Total Reply(0)
Kamal ২৬ জুলাই, ২০১৭, ১:০৯ পিএম says : 0
Apni Anek thik bolechen. Tabe kauke dosh deoar age Amader ekbar gavir vabe vabte hobe. Shatya theke dure thakle cholbena.
Total Reply(0)
MKM.Nazmullah Fazlul Bari Chowdhury ২৬ জুলাই, ২০১৭, ১:১৯ পিএম says : 0
Good
Total Reply(0)
اكرام حسين ২৬ জুলাই, ২০১৭, ৩:১৩ পিএম says : 0
প্রতিবেদনটি খুব সুন্দর
Total Reply(0)
কাসেম ২৭ জুলাই, ২০১৭, ১০:৪৫ পিএম says : 0
আইএস আলকায়দা যে নামেই তৈরি করা হক না কেন তা বিলুপ্ত হতে বাদ্য।ইবলিশ শয়তান আজন্ম চেস্টা করেও তার কাংক্ষিত লক্ষে পুছিতে পারেনি।
Total Reply(0)
নূরুল্লাহ ১৩ এপ্রিল, ২০২০, ৯:৩৪ এএম says : 0
শ্রদ্ধেয় খন্দকার অসামান্য সুন্দর লেখা আপনার। মুগ্ধ হলাম চিন্তার ঋজুতায়।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন