অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘঠিয়ে শেষ পযন্ত চাঁদপুর-১ (কচুয়া) সংসদীয় আসনে নৌকার মাঝি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর এমপি। এ আসনে বাদ পরলেন পরিবর্তনের ডাকে সারা জাগানো এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ মো. গোলাম হোসেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে ধানের শীর্ষে মনোনয়ন পেলেন মালয়েশিয়া শাখার বিএনপির সাধারন সম্পাদক ও নির্বাহী সদস্য মো. মোশারফ হোসেন মিয়াজী, এ আসনে বাদ পরলেন দুই বারের সংসদ সদস্য সাবেক সফল শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বিএনপির আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক কারানির্জাতিত নেতা আ ন ম এহছানুল হক মিলন। আ.লীগ ও বিএনপির একক প্রার্থী ঘোষণার খবর শুনে প্রার্থীদের সমর্থকরা আনন্দ উল্লাস ও মিষ্টি বিতরণ করেন। মনোনয়ন থেকে বাদ পড়ায় মিলনের পক্ষে মিলনের স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীর নেতৃত্বে গত ০৮ ডিস্মেবর সকালে কচুয়া থেকে মিলন সমর্থক কয়েক শ’ নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে মনোনয়ন ফিরে পাওয়ার জন্য ঢাকা নয়াপল্টন পার্টি অফিস গ্রারাও করে এবং অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেয়, বিকালে গুলশান চেয়ারপার্সন কার্যালয়ে ভাংচুর করে ও মনোনয়ন দেয়ার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। তার পরও মিলনের মনোয়নের বিষয়ে পাটির হাই-কমান্ড থেকে কোন সারা না পেয়ে খালি হাতে কচুয়ায় ফিরলেন নেতাকর্মিরা। এ দুই বড় রাজৈেনতিক দলের মনোনয়ন দলীয় সিদ্বান্তে একক প্রাথী হওয়ায় চাঁদপুর-১ (কচুয়া) জাতীয় সংসদ র্নিবাচনী আসনে নেতা কর্মি ও ভোটারের মাঝে স্বস্থি ফিরে এসেছে। এ আসনের আ.লীগ ও বি এন পির উপজেলা কমিটি থেকে বলা হয়েছে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য পূর্বের ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দলের সার্থে এক হয়ে কাজ করার আহবান জানান।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন